ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না তা জানতে হলে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খাদ্যাভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ প্রতিটি খাবারই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে বা কমাতে ভূমিকা রাখে। তাই, কী খাওয়া যাবে এবং কী খাওয়া যাবে না—এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা অবশ্যই থাকা উচিত।

এ ব্লগ পোস্টে, আমরা আলোচনা করব ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না, কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলা উচিত, কেন এগুলো এড়ানো উচিত এবং কীভাবে স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট অনুসরণ করে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

Contents

চলুন আমরা জেনে নেই ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

ডায়াবেটিস থাকলে প্রথমেই আপনাকে খাদ্যাভ্যাসের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। আমরা যে খাবার খাই তা সরাসরি রক্তের শর্করার উপর প্রভাব ফেলে এবং এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অনুসরণ করা অত্যাবশ্যক।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খাদ্য সঠিকভাবে নির্বাচন করতে না পারলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যেতে পারে, যা হৃদরোগ, কিডনি সমস্যা, চোখের সমস্যা এবং স্নায়ুর সমস্যা সহ নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে।

চিনি এবং মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিহার করুন:

ডায়াবেটিস রোগীদের চিনি এবং মিষ্টিজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। এর কারণ হলো, চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিস রোগীরা যদি মিষ্টি খাবার গ্রহণ করে, তবে তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়, ইনসুলিনের উৎপাদনকে কমিয়ে দিয়ে রক্তের গ্লুকোজকে  বৃদ্ধি করে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  সাদা চিনি
  • মিষ্টি পেস্ট্রি, কেক, মিষ্টি বিস্কুট
  •  চকোলেট, ক্যান্ডি
  •  আইসক্রিম এবং অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার।

এর পরিবর্তে যা খাবেন:

  • প্রাকৃতিক মিষ্টি যেমন ফলমূল, যা ফাইবার সমৃদ্ধ
  • অল্প পরিমাণে ডার্ক চকোলেট
  •  সুগার ফ্রি বিস্কুট।

 

শ্বেতসার সমৃদ্ধ খাবার পরিহার করুন :

শ্বেতসার বা স্টার্চ সমৃদ্ধ খাবার, যেমন সাদা চাল, সাদা রুটি, পাস্তা, এবং নুডলস রক্তে শর্করার মাত্রাকে দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। শ্বেতসার সমৃদ্ধ খাবারগুলি দ্রুত গ্লুকোজে পরিণত হয়, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বাধার সৃষ্টি করে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  • সাদা চাল এবং সাদা রুটি
  • প্রক্রিয়াজাত পাস্তা এবং নুডলস
  • আলুর চিপস এবং ভাজা আলু।

এর পরিবর্তে যা খেতে পারেন:

  •  ব্রাউন রাইস, ওটস, এবং পুরো গমের রুটি
  •  কুইনোয়া এবং অন্যান্য উচ্চ ফাইবারযুক্ত শস্য
  •  মিষ্টি আলু বা সেদ্ধ আলু।

 

প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং ফাস্ট ফুড পরিহার করুন :

প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড, এবং স্ন্যাকস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এসব খাবারে উচ্চমাত্রার চিনি, লবণ, এবং ফ্যাট থাকে, যা শরীরের জন্য বিপজ্জনক। এই ধরনের খাবার নিয়মিত গ্রহণ করলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  ফাস্ট ফুড (বার্গার, পিজ্জা, ফ্রাইড চিকেন)
  • প্রক্রিয়াজাত মাংস (হট ডগ, সসেজ)
  •  প্যাকেজড স্ন্যাকস (চিপস, কুকিজ)

এর পরিবর্তে যা খাবেন:

  •  বাড়িতে রান্না করা খাবার, যেখানে তেল এবং লবণের ব্যবহার পরিমিত,
  •  গ্রিলড বা বেকড মাংস ও মাছ,
  •  স্ন্যাকস হিসেবে বাদাম, বীজ এবং ফল খেতে পারেন।

 

মদ্যপান এবং কোমল পানীয় পরিহার করুন :

মদ্যপান এবং মিষ্টিযুক্ত কেমল পানীয় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মদ্যপান শরীরের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে বাধা সৃষ্টি করে এবং সফট ড্রিঙ্কস, ফ্রুট জুস বা সোডা রক্তে শর্করার মাত্রাকে দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  অ্যালকোহল (বিশেষ করে বিয়ার এবং মিষ্টি ওয়াইন)
  •  সোডা, কোলা এবং অন্যান্য কার্বনেটেড ড্রিঙ্কস
  •  প্যাকেজড  জুস এবং এনার্জি ড্রিঙ্কস।

এর পরিবর্তে যা খাবেন:

  •  বিশুদ্ধ পানি এবং লেবু পানি
  •  হার্বাল চা এবং ক্যাফেইন-মুক্ত কফি
  •  সেল্টজার ওয়াটার বা মিনারেল ওয়াটার।

 

চর্বিযুক্ত ও তৈলাক্ত  খাবার বাদ দিন:

চর্বিযুক্ত এবং তেলযুক্ত খাবার যেমন ভাজা-পোড়া খাবার, ফাস্ট ফুড, এবং ট্রান্স ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। এই ধরনের খাবার শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তেল এবং চর্বি থেকে উচ্চ ক্যালরি আসে, যা অতিরিক্ত ওজন বাড়ায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ কঠিন করে তোলে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  ভাজা খাবার (ডিপ ফ্রাইড ফুড)
  •  মাখন, ঘি, ক্রিম
  •  চিপস এবং অন্যান্য উচ্চ চর্বিযুক্ত স্ন্যাকস।

বিকল্প হিসেবে যা খেতে পারেন :

  • অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো অয়েল
  • বাদাম এবং বীজের তেল
  •  গ্রিলড, বেকড বা স্টিমড খাবার

 

দুগ্ধজাত পণ্য খাবার পরিহার করুন :

দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্যে প্রাকৃতিকভাবে ল্যাকটোজ থাকে, যা এক প্রকারের চিনি। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উচ্চ ফ্যাট এবং উচ্চ ল্যাকটোজযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য থেকে বিরত থাকা উচিত। ল্যাকটোজ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং ফ্যাট শরীরের ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  সম্পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধ
  •  ফ্যাটযুক্ত দই এবং ক্রিম
  •  প্রক্রিয়াজাত চিজ।

এর পরিবর্তে যা খাবেন:

  • লো-ফ্যাট বা স্কিমড দুধ
  •  গ্রিক দই বা অন্যান্য প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ দুগ্ধজাত পণ্য
  •  ফ্যাট-ফ্রি বা লো-ফ্যাট চিজ।

 

প্রকিয়াজাত ফল ও ফলের রস খাবেন না:

ফলমূল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ফলের রস এবং মিষ্টিজাতীয় ফলগুলি ক্ষতিকর হতে পারে। ফলের রসে ফাইবার থাকে না এবং এতে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। একইভাবে, কিছু ফল যেমন আম, আঙুর, এবং কলা উচ্চ শর্করাযুক্ত হয়, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  • প্যাকেজড বা প্রক্রিয়াজাত ফলের রস
  •  মিষ্টি ফল যেমন আম, আঙুর, কলা,কাঁঠাল ইত্যাদি।

পরিবর্তে যা খাবেন:

  •  বিশেষ করে যেগুলো ফাইবার সমৃদ্ধ (আপেল, বেরি)
  • সীমিত পরিমাণে লো-জিআই ফল (পেয়ারা, স্ট্রবেরি)

 

লবণ খাওয়া কমিয়ে ফেলুন:

লবণ এবং সোডিয়াম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপকে বাড়িয়ে দেয়। প্রক্রিয়াজাত খাবার, স্ন্যাকস, এবং প্যাকেটজাত  খাবারগুলিতে উচ্চমাত্রায় লবণ এবং সোডিয়াম থাকে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  অতিরিক্ত লবণ যুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার
  • ক্যান ফুড এবং পিকেল
  • সল্টেড স্ন্যাকস এবং মাংস

পরিবর্তে যা খাবেন:

  • প্রাকৃতিক মশলা এবং হার্বস
  • তাজা ফল এবং শাকসবজি

 

ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় পরিহার করতে হবে :

ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় যেমন কফি, চা ইত্যাদি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। ক্যাফেইন রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতাকে নষ্ট করে। অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণের ফলে ঘুমের সমস্যা হয়,এতে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না:

  •  অতিরিক্ত ক্যাফেইনযুক্ত কফি এবং চা
  •  শক্তিশালী এনার্জি ড্রিঙ্কস

পরিবর্তে খেতে পারেন :

  •  হার্বাল চা
  •  ডিক্যাফ কফি
  •  দুধ চা বা হালকা সবুজ চা
  •  গ্রীন কফি।

 

এবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস তুলে ধরা হলো:

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ শুধু খাদ্যাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে না, বরং জীবনযাপনের অন্যান্য দিকগুলোও এতে ভূমিকা রাখে। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো যা আপনাকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে:

নিয়মিত ব্যায়াম: দৈনিক কমপক্ষে ৩০-৪৫ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। হাঁটা, সাইক্লিং, যোগব্যায়াম এবং অন্যান্য এ্যারোবিক ব্যায়াম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ হতে পারে। সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি।

নিয়মিত রক্তের সুগার চেকআপ: নিয়মিত রক্তের সুগার পরীক্ষা করা উচিত। এর ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়।

পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। একটি সুস্থ শরীরের জন্য দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।

স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: মানসিক চাপ রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। যোগব্যায়াম, ধ্যান এবং অন্যান্য শিথিলকরণ কৌশল ব্যবহার করে মানসিক চাপকে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

আরও পড়ুন > ২থেকে ৩ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায় 

 

ডায়াবেটিস নিয়ে প্রায়ই জিজ্ঞাসা করা হয় এমন কিছু প্রশ্নের উত্তরসহ পাঁচটি FAQ এখানে দেওয়া হলো:

1. ডায়াবেটিস হলে কি চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে?

না, ডায়াবেটিস হলে চিনিযুক্ত খাবার যেমন মিষ্টি, চকোলেট, কেক ইত্যাদি খাওয়া এড়ানো উচিত। এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।

2. ডায়াবেটিস হলে কি সাদা ভাত খাওয়া যাবে?

সাদা ভাতের পরিবর্তে বাদামী ভাত বা অন্যান্য পুরো শস্যজাতীয় খাবার বেছে নেয়া উচিত। সাদা ভাতে উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকায় এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।

3. ডায়াবেটিস হলে কি ফল খাওয়া যাবে?

ফল খাওয়া যেতে পারে, তবে পরিমাণে সীমিত রাখতে হবে এবং উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের ফল যেমন পাকা আম, কলা ইত্যাদি খাওয়া এড়ানো উচিত।

4. ডায়াবেটিস হলে কি তেলযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে?

তেলযুক্ত খাবার পরিমাণে কম খেতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি যেমন অলিভ অয়েল বা বাদাম তেল বেছে নেওয়া ভালো।

5. ডায়াবেটিস হলে কি স্ন্যাকস খাওয়া যাবে?

স্ন্যাকস খাওয়া যেতে পারে তবে স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস যেমন বাদাম, দই, শাকসবজি ইত্যাদি বেছে নেয়া উচিত। চিপস বা বিস্কুটের মতো প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানো উচিত।

 

উপসংহার:

ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমরা ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে না সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নিলাম।তাই, এসব খাবার থেকে দূরে থাকা এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেনে চলা উচিত। উপরোক্ত পরামর্শগুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হবে এবং সুস্থ জীবনযাপন করা সম্ভব হবে। এছাড়া, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, ওজন নিয়ন্ত্রণ, এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো সম্ভব।

আপনার খাদ্যাভ্যাসের জন্য পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়া আরও কার্যকর হতে পারে, কারণ প্রত্যেকের শরীর এবং প্রয়োজন ভিন্ন। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাপন অনুসরণ করে ডায়াবেটিসের প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব, এবং সুস্থ জীবনযাপন উপভোগ করা যাবে।

 

Leave a Comment